ভবিষ্যৎ লক্ষ্যমাত্রাঃ
২০২১ সালের মধ্যে বীজ উৎপাদন এবং সরবরাহের পরিমাণ ২,৫০,০০০ মে.টন এ উন্নীত করা;
বিএডিসি’র ২০২১ সালের মধ্যে সেচ এলাকা ৫৪.৮৮ লক্ষ হেক্টর থেকে ৬০ লক্ষ হেক্টর এ (বৎসরে প্রায় ১ লক্ষ হেক্টর) উন্নীতকরণের পরিকল্পনা রয়েছে। একইসাথে ভূপরিস্থ পানির প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করে উক্ত পানি দ্বারা সেচ কাজ পরিচালনা করা, সেচ দক্ষতা ৩৫% থেকে ৫০% এ উন্নীতকরা। ফলন পার্থক্য ৩ টন/হেক্টর থেকে ১ টন/হেক্টর এ আনার পরিকল্পনা রয়েছে। প্রি পেইড মিটার স্থাপনের মাধ্যমে গভীর নলকূপ, সেচযন্ত্রের জরিপ ও পরিবীক্ষণ, ভূগর্ভস্থ পানির স্তর পরিবীক্ষণ এবং উপকূলীয় অঞ্চলে লবণ পানি অনুপ্রবেশ পরিবীক্ষণ করার পরিকল্পনা রয়েছে;
২০২০-২১ সালের মধ্যে আমদানি ও ননইউরিয়া সার বিতরণের বিদ্যমান ৯.৮৮ লক্ষ মেট্রিক টন থেকে দ্বিগুণ করে ২০.০ লক্ষ মেট্রিক টন করা হবে। এছাড়া, ইউরিয়া সার আমদানি এবং সার বিক্রেতা সংখ্যা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে।
সদ্য অনুমোদনকৃত বৃহত্তর কুষ্টিয়া, ক্ষুদ্র সেচ উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে ভূপরিস্থ সেচের পানিব্যবহার লক্ষ্যে মেহেরপুর জেলায় বাস্তবায়ন হবে :
(ক) খাল পুন: খনন ৪০ কি: মি:
(খ) হাইড্রোলিক ষ্ট্রাকচার- ২টি
(গ) মাঝারী বক্স কালভাট - ৩০টি।
(ঘ) ক্যাটল ক্রস- ১৫টি।
(ঙ) বিদ্যুৎ চালিত এল এল পি ১ কিউসেক- ১০টি
(চ) সৌর বিদ্যুৎ চালিত ০.৫ কিউসেক এল এল পি - ১টি
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস